স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় | প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়

প্রিয় পাঠক আপনি কি স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় | প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আপনি আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় | প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কিত সকল তথ্য সম্পর্কে।
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় | প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়
পোস্ট সূচিপত্রঃআপনি যদি স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় সেই সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জেনে নিতে পারেন ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কিত সকল সঠিক তথ্যগুলো। তাই ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ভূমিকা | স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় | প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় 

গায়ের রং উজ্জ্বল হোক এটা সবাই আশা করে। তাইতো যাদের গায়ের রং চাপা তারা বাজার থেকে নানা রকম রং ফর্সা কারি ক্রিম কিনে এনে ব্যবহার করে। এতে সাময়িকভাবে ফর্সা হলেও সেটা স্থায়ী হয় না। এটা ব্যবহারে স্থায়ীভাবে ত্বকের ক্ষতি হয়ে যায়। তাইতো স্থায়ীভাবে ফর্সা ত্বক পেতে হলে কিছু প্রাকৃতিক উপায় মেনে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে ঘরোয়া ভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়া ভালো।

স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় 

সৌন্দর্য সচেতন মানুষ তার নিজের সৌন্দর্যকেকে অন্যের কাছে আরো বেশি আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য কতই না চেষ্টা করে থাকে। এখন মানুষ খুব ব্যস্ত জীবনযাপন করে। আর এই ব্যস্ত জীবনে নিজের যত্ন ঠিকমতো নিতে খুব মুশকিল হয়ে ওঠে। তাই তো নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখতে মুশকিলে পড়ে যায়। কিন্তু নিজেকে আকর্ষণীয় করতে এবং সুন্দর ত্বক কে না চায়। 
তাইতো ঘরে বসে এবং ঘরোয়া কিছু উপাদান দিয়ে প্রাকৃতিকভাবে আপনার ত্বকের যত্ন নিয়ে স্থায়ীভাবে ত্বককে উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয় করে নিতে পারেন। প্রাকৃতিক উপায়ে এবং ঘরোয়া ভাবে গায়ের রং ফর্সা করার রয়েছে সহজ কিছু উপায়।

শুধু তাই নয় প্রাকৃতিক উপায়ে যে ফর্সা রংটা পাওয়া যাবে তা হবে স্থায়ী ভাবে। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রাকৃতিকভাবে কিভাবে আপনি আপনার রং স্থায়ি ভাবে ফর্সা করতে পারেন সেই বিষয় সম্পর্কে।

কাঁচা হলুদ ও দুধ 

যুগ যুগ ধরে কাঁচা হলুদ দুধ রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে আসছে। প্রতিদিন এক গ্লাস কুসুম গরম দুধের সাথে আধা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। কারো যদি এভাবে খেতে সমস্যা হয় তাহলে এতে সামান্য মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। এই মিশ্রণটি নিয়মিত পান করলে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা। যা নিয়মিত ব্যবহারে আপনার ত্বক হবে স্থায়ীভাবে ফর্সা। 
কাঁচা হলুদ শুধু দুধে মিশিয়ে পান করলেই নয়, কাঁচা হলুদ আপনার বাহ্যিক রূপচর্চাতেও আপনার ত্বক ফর্সা করতে সাহায্য করবে। ত্বকের কালচে দাগ দূর করতে কাঁচা হলুদ খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কাঁচা হলুদ বাটার সাথে দুধ ও লেবুর রস মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করতে হবে। এরপর এই পেস্টটি সারা মুখে লাগিয়ে রাখুন তারপর শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। 

নিয়মিত এটি ব্যবহারে আপনার ত্বক হবে নরম, কোমল, উজ্জ্বল ও দাগহীন। তবে মনে রাখবেন হলুদ ব্যবহারের পরে অবশ্যই স্বাভাবিক ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুবেন। আর ১২ ঘন্টা অন্তত রোদে যাবেন না। তাহলে আর দেরি নয়, স্থায়ী ভাবে ত্বক ফর্সা করতে উপরোক্ত উপায় গুলো ব্যবহার করে আপনিও হয়ে উঠুন ফর্সা ও সুন্দর আকর্ষণীয় ত্বকের অংশীদার ।

প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়

উজ্জ্বল ত্বক সবাই পেতে চায়, কেননা গায়ের রং যদি ময়লা হয় তাহলে সৌন্দর্য পিপাসু মানুষদের কাছে নিজেকে খুবই অসহায় মনে হয়। তাইতো নিরাপদে প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য কিছু টিপস রয়েছে। সেগুলো ব্যবহার করে ত্বক হবে প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা। প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য কিছু উপায় রয়েছে চলুন জেনে নেয়া যাক সেই উপায়গুলোঃ
  • বেসন কাঁচা দুধ ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখের ত্বকে ও গলায় লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে দিয়ে তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে যদি দুইবার এটা আপনার ত্বকে লাগান তাহলে রং হবে উজ্জ্বল।
  • কমলার খোসা দিয়ে ও আপনি উজ্জ্বল ত্বক পেতে পারেন। আমরা কমলার খোসা ফেলে দেই। কিন্তু এই ফেলনা জিনিসটাই আমাদের খুব কাজে দিবে। ত্বকের যত্নে তাই কমলার খোসা ফেলে না দিয়ে রোদে শুকিয়ে সেটা মিহি গুড়া করে নিন। এবার এক টেবিল চামচ গুঁড়োর সাথে এক টেবিল চামচ টক দই মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে সেটা মুখের ত্বকে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন তারপর পানি দিয়ে এটা ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন কতটা উজ্জ্বল এবং নরম কোমল হয়েছে আপনার ত্বক।
  • মধু, গুঁড়ো দুধ,লেবুর রস এবং বাদামের তেল একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে ১০-১৫ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন। তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই মিশ্রণটি মুখে লাগালে রোদের পোড়া ভাব দূর করবে এবং মুখে শাইন আনবে।
  • প্রাকৃতিকভাবে ত্বক উজ্জ্বল করতে চন্দন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চন্দন গুড়োর সাথে দুধ মিশিয়ে নিয়ে সেই মিশ্রণ প্রতিদিন মুখে ম্যাসাজ করুন। নিয়মিত এই মিশ্রণটি ব্যবহার করলে আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল।
  • মধুর সাথে চায়ের লিকার আর চালের গুঁড়ো মিশিয়ে মুখের ত্বকে লাগাতে পারেন। মধু মুখের আদ্রতা বজায় রাখবে আর চালের গুড়া স্ক্রাব এর কাজ করবে।
  • শুষ্ক ত্বকের জন্য মধুর সাথে শশার রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য মধুর বদলে লেবুর রস ব্যবহার করতে হবে।
  • এলার্জি মুক্ত ত্বকের জন্য টমেটো পিউরির সাথে কয়েক ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে মুখে এবং গলায় ব্যবহার করুন এটি ১৫ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন।
  • কাঁচা আলু আমাদের ত্বকের যত্নে খুব কার্যকরী। আলুর রস অথবা আলু পাতলা করে কেটে এটি ত্বকে ব্যবহার করলে খুব উপকার পাওয়া যায়।
  • পাকা কলা দিয়ে ও ত্বকের যত্ন নেওয়া যায়। এটি সপ্তাহে একবার করে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। পাকা কলা চটকিয়ে নিয়ে পাঁচ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন দেখবেন ত্বকের ময়লা কেটে গেছে এবং ত্বক কতটা উজ্জ্বল দেখাচ্ছে।
  • কাঁচা হলুদ, বেসন, দুধ এবং লেবুর রস এক সাথে মিশিয়ে একটা প্যাক তৈরি করে নিন। তারপর এটা মুখে ৫ মিনিট ম্যাসেজ করুন এবং ২০ মিনিট প্যাকটি মুখে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট পরে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।
  • তেতুলের পাল্প উজ্জ্বল ত্বকের জন্য কার্যকরী। এটা ত্বকে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। তারপর ১৫ মিনিট পরে এটা শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ত্বক ধুয়ে নিতে হবে। সপ্তাহে দুইদিন এটা ত্বকে ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
  • মসুর ডাল উজ্জ্বল ত্বকের জন্য বেশ কার্যকরী একটি উপাদান। বেশ কিছু মসুর ডাল নিয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে। কিছুক্ষণ পরে এটা বেটে একটা পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। এরপরে মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে নিতে হবে। শুকিয়ে যাওয়ার পরে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। এটা ব্যবহারে খুব দ্রুত আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল।
আশা করছি প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো আপনার অনেক উপকারে আসবে। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন কোন উপাদান গুলো আপনার ত্বকের জন্য মানানসই , কেননা সবার ত্বকে সব রকম উপাদান উপকার হয় না কারণ ত্বকে কিছু কিছু উপাদানে এলার্জিক রিয়াকশন দেখা দিতে পারে। তাই ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই পরীক্ষা করে নেবেন আপনার ত্বকের জন্য উপযুক্ত উপাদান কোনটি।

গায়ের রং ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়

বিভিন্ন কারণে আমাদের ত্বক কালচে হতে পারে। তবে নিয়মিত যত্ন নিলে ত্বকের সেই কালচে ভাব দূর করা যায়। এমন কিছু উপাদান আমাদের ঘরেই থাকে, যা ত্বকের জন্য উপকারী এবং আমাদের সকলেরই খুব পরিচিত। চলুন এখন জেনে নেওয়া যাক গায়ের রং ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় গুলোঃ
  • টকদই দিয়ে ত্বকের যত্ন-টক দই ও মধু একসাথে মিশিয়ে নিন।এরপর এই মিশ্রণটি পরিষ্কার ত্বকে ব্যবহার করুন। ১৫ মিনিট পর পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। টক দই ও মধুর এই মিশ্রণটি খুব দ্রুত ত্বককে উজ্জ্বল করে। দই আমাদের ত্বকের লোমকূপে জমে থাকা ময়লা দূর করে যার ফলে ত্বক গভীর থেকে পরিষ্কার হয়। প্রতিদিন টক দই ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বক গভীর থেকে ফর্সা হয়। এছাড়াও টক দই খেলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়।
  • ত্বকের যত্নে দুধ ও মধু-এক টেবিল চামচ দুধ ও এক চা চামচ মধু নিয়ে এটা ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এবার মিশ্রণটি ১৫ মিনিট মুখে লাগিয়ে রেখে দিন ।শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এই মিশ্রণটি প্রতিদিন ত্বকে ব্যবহার করলে খুব দ্রুত আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে। দুধে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান গুলো আপনার ত্বককে বাহির থেকে করে তোলে আর্দ্র ও মসৃণ।এটি নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের উজ্জলতা বাড়ে।
  • লেবু দিয়ে ত্বকের যত্ন-লেবু কেটে রস বের করে নিন। দুই চামচ লেবুর রসের সাথে এক চামচ পানি মেশান। এই মিশ্রণটি ত্বকের যেখানে দাগ সেখানে ব্যবহার করুন। এছাড়াও লেবুর রসের সাথে সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে ও ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। লেবুতে থাকে ভিটামিন সি যা ত্বকের দাগ দূর করতে সহায়তা করে। লেবুর ব্লিচিং উপাদান ত্বককে ভেতর থেকে করে দাগ মুক্ত। এছাড়াও রোদে পোড়া দাগ দূর করতে ও লেবুর গুরুত্ব অপরিসীম। যার ফলে ত্বক হয়ে ওঠে উজ্জ্বল ও স্বচ্ছ।
  • ত্বকের যত্নে টমেটো-টমেটো ব্লেন্ড করে এর রস বের করে নিতে হবে। তারপর কিছু টমেটোর রস নিয়ে এতে কিছু লেবুর রস মিশাতে হবে। এরপর এই মিশ্রণটি সমস্ত মুখে লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট রেখে দিন ।শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন ।প্রতিদিন এটি ব্যবহার করতে পারেন এটি ত্বকের উপরে জমে থাকা মৃত কোষ দূর করে। এছাড়াও রোদে পোড়া দাগ কমিয়ে ত্বককে করে ফর্সা ও উজ্জ্বল।
  • ত্বকের যত্নে হলুদ-কাঁচা হলুদ বাটা ১ চা চামচ অথবা হলুদের গুঁড়া নিন। তারপর এর সাথে দুই চা চামচ লেবুর রস নিন। এখন এই দুইটা উপাদান ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার ত্বকের কালচে স্থানে মিশ্রণটি ব্যবহার করুন।১৫ মিনিট পর পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে দুইদিন এই মিশ্রণটি ব্যবহার করলে এক মাসে বুঝতে পারবেন এর সুফল। হলুদে থাকে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান যা ত্বককে সব ধরনের জীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার করে ত্বককে দ্রুত ফর্সা করতে সাহায্য করে হলুদ। হলুদ আমাদের ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক হয় টানটান ও স্থায়ীভাবে উজ্জ্বল।

লেখকের শেষকথা | স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় | প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় 

প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই আমাদের আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় , প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় এবং গায়ের রং ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কিত সকল তথ্য।
আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন। আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকারী বলে মনে হলে আর্টিকেলটি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। এছাড়া ও আপনি যদি বিউটি টিপস বিষয়ক আরো কিছু জানতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিগ স্টার ইনফর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url