পুঁই শাক খেলে কি এলার্জি হয়-পুইশাকের পুষ্টি উপাদান
প্রিয় পাঠক আপনি কি পুঁই শাক খেলে কি এলার্জি হয় এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আপনি আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন পুঁই শাক সম্পর্কিত সকল তথ্য সম্পর্কে। সেই সাথে আজকের আর্টিকেল থেকে পুইশাকের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে ও জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃআপনি যদি পুঁই শাক খেলে কি এলার্জি হয় সেই সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জেনে নিতে পারেন পুঁই শাক সম্পর্কিত সকল সঠিক তথ্যগুলো। তাই পুঁই শাক সম্পর্কে জানতে আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ভূমিকা-পুঁই শাক খেলে কি এলার্জি হয়-পুইশাকের পুষ্টি উপাদান
আমাদের দেশের খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার হল পুঁইশাক।এটি অনেক সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর শাকের মধ্যে অন্যতম। বাঙ্গালীদের একটি প্রবাদ আছে,মাছের মধ্যে রুই-শাকের মধ্যে পুই। অনেকেই ইলিশ পুই এবং চিংড়ি পুঁই তারপর মিষ্টি কুমড়া দিয়ে পুঁই সবজি বিভিন্ন উপায়ে খেয়ে থাকেন।
প্রিয় এই শাক ভিটামিন সমৃদ্ধ এবং পুষ্টিগুণে ভরা। এটা শুধু ভিটামিন সমৃদ্ধি নয় এই শাক একদিকে রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে, তাছাড়া ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে ও এটি ভূমিকা রাখে। পুঁইশাক সারা বছরই কমবেশি পাওয়া যায়।
পুইশাকের পুষ্টি উপাদান
পুঁইশাক হচ্ছে একটি লতা জাতীয় উদ্ভিদ। এটার পাতা এবং ডাটা দুটোই আমরা খেয়ে থাকি। এটা একটু নরম প্রকৃতির এবং বহু শাখা যুক্ত উদ্ভিদ। এই শাক দুই ধরনের হয়ে থাকে একটি পাতা সবুজ এবং ডাটা হালকা সবুজ অন্যটির পাতা সবুজ কিন্তু ডাটা লালচে রংয়ের দেখা যায় যা লাল পরী হিসাবে সকলের কাছে পরিচিত। এর পাতা এবং ডাটা আর একটা পিচ্ছিল ধরনের হয়ে থাকে।
প্রতি ১০০ গ্রাম পুই শাকে পুষ্টি উপাদান রয়েছে
পুষ্টি উপাদান | পরিমাণ |
---|---|
ক্যালরী | ২৫ কিলোক্যালরী |
প্রোটিন | ২.৪ গ্রাম |
শর্করা | ২.১ গ্রাম |
কার্বহাইড্রেট | ৩.৭ গ্রাম |
ফ্যাট | ০.৩ গ্রাম |
ভিটামিন এ | ১৭০ আই ইউ |
ভিটামিন সি | ৫১.৮ মিলি গ্রাম |
ভিটামিন কে | ১২০ মাইক্রোগ্রাম |
পানি | ৯১.৮ গ্রাম |
খনিজ পদার্থ | ০.৭ গ্রাম |
জিংক | ০.৫ মিলিগ্রাম |
সোডিয়াম | ১৯ মিলিগ্রাম |
পটাসিয়াম | ৫৫৮ মিলিগ্রাম |
ফসফরাস | ৫৬ মিলিগ্রাম |
আইরন | ৩.২ মিলিগ্রাম |
ক্যালসিয়াম | ১০৪ মিলিগ্রাম |
পুই শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা
পুষ্টিগুণ এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ এই শাক দুই রংয়ের দেখতে পাওয়া যায়। যেমন- সবুজ ও লাল। এই শাকের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ তাছাড়াও এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম এবং আয়রন। এই শাক আমাদের রোগ প্রতিরোধে যেমন সাহায্য করে এবং ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই শাক একটু সহজলভ্য তাই কম বেশি সবাই এটা পছন্দ করে।
আরো পড়ুনঃ অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা কি
পুঁই শাকের উপকারিতা
পুইশাকের উপকারিতা ও অপকারিতা উভয়ই রয়েছে। তবে এর পুষ্টিগুণের কারণে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা ও রয়েছে। আসুন জেনে নিই পুঁই শাকের উপকারিতা গুলো সম্পর্কে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য এবং দেহের বর্জ্য বের করতে সাহায্য করে পুঁইশাক কারণ পুঁইশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ। এটা নিয়মিত খেলে পাইলস ও হেমোরয়েড হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।
- পুইশাকে থাকে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি।তাই নিয়মিত পুঁইশাক খেলে অনেক উপকার হবে কারণ ভিটামিন সি ত্বকের রোগজীবাণু দূর করে এদিকে ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে ও চুল মজবুত করে।
- এটা পাকস্থলী ক্যান্সার ও কোলন্স ক্যান্সার প্রতিরোধ করে কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ।
- ত্বকের ব্রণের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে নিয়মিত পুঁইশাক খেলে। ত্বকের কোষ কলাজিনের জন্য যে ভিটামিন সি দরকার সেই ভিটামিন সি এর উৎস হচ্ছে পুঁইশাক। পুঁইশাক ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
- এতে পুষ্টিগুণ বেশি রয়েছে তাই রোগ প্রতিরোধে এটা বেশ কার্যকরী। তাছাড়া এটা নিয়মিত খেলে বদহজম গ্যাস ও এসিডিটি সহ নানা সমস্যা ও দূর করে।
- পুই শাকের আছে এন্টি ইনফ্লামেটরি গুণ। শরীরের কোথাও আঘাতপ্রাপ্ত হলে সেখানে পুইশাকের শিকড় বেটে লাগালে খুব তাড়াতাড়ি উপশম হয়।
- বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন, মিনারেল ও প্রোটিন পুইশাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পাওয়া যায়।তাই বাড়ন্ত শিশুদের জন্য নিয়মিত পুঁইশাক খাওয়ানো তাদের বৃদ্ধির জন্য ভালো।
- খোসপাচড়া বা ফোড়ার মতো সংক্রমণের বিরুদ্ধে ও দারুণ কার্যকরী এই পুঁইশাক।
- পুইশাক ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। কারণ এতে রয়েছে এন্টি অক্সিডেন্ট যা শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় রাখতে পুঁইশাকের ভূমিকা অতুলনীয়। সুতরাং পুঁইশাক ডায়াবেটিস কমাতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
- ওজন কমানোর জন্য পুঁইশাক দারুণভাবে কার্যকরী। পুইশাকে থাকা ভিটামিন সি এবং আয়রন সমৃদ্ধ মেটাবলিজম সহজ করে ক্যালোরি ক্ষয় করতে সহায়তা করে। ফলে অতিরিক্ত মোটা মানুষের জন্য পুইশাক খাওয়া বেশ উপকারী। কারণ ওজন কমানোর উপাদান রয়েছে এই পুই শাকের ভেতরে।
- যাদের মাথা ব্যাথা প্রতিনিয়ত হয়। তারা নিয়মিত পুঁইশাক খেলে উপকার পাবেন।
- পুইশাকে থাকা ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়া ও গর্ভস্থ শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশে ও পুঁইশাক সাহায্য করে।
- পুইশাকে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন ও লুটেইন। আর বিটা ক্যারোটিন ও লুটেইন এই উপাদানগুলো চোখের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। লুটেইন থাকে ম্যাকুলাই। ম্যাকুলাই হচ্ছে রেটিনার একটি অংশ যা অতিরিক্ত আলোর প্রভাব থেকে চোখকে ভালো রাখে।
- এটা হচ্ছে পটাশিয়ামের ভালো একটি উৎস। পটাশিয়াম আমাদের শরীরের সোডিয়ামের মাত্রা ঠিক রাখে। তাই আমাদের নিয়মিত পুঁইশাক খাওয়া উচিত। নিয়মিত পুইশাক খেলে ব্লাড প্রেসার ঠিক থাকে।
- এতে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকাই শক্তি উৎপাদনে ভূমিকা রাখে।
- শুক্রাণুর সক্রিয়তা বৃদ্ধি করতে পুই শাকের গুরুত্ব রয়েছে । সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ফলিক এসিড, জিংক, আয়রন এবং এন্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা শুক্রাণুরকে সুস্থ ও সবল রাখতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে ।
তাই স্বাস্থ্য সচেতনায় প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পুঁইশাক রাখতে হবে।
পুঁই শাকের অপকারিতা
পুঁইশাক প্রায় সব মানুষেরই খুব প্রিয় একটি খাবার। কিন্তু পুইশাকের মাঝে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা পরিমাণ এর থেকে একটু বেশি খেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- পুইশাকে পিউরিন নামক একটি উপাদান রয়েছে। যার কারণে অতিরিক্ত পুঁইশাক গ্রহণের ফলে শরীরে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পায়। আর ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পেলে গেটে বাত কিডনিতে পাথর ইত্যাদি নানান রকম রোগ বেড়ে যায়। তাই যাদের কিডনি এবং পিওথলির সমস্যা রয়েছে তারা পুঁইশাক খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে তারা পুঁইশাক খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- পুঁইশাক খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় তাই পরিমাণ এর চেয়ে বেশি পুঁইশাক খেলে ডায়রিয়ার মতন সমস্যা দেখা দিতে পারে।
পুঁই শাক খেলে কি এলার্জি হয়
পুঁই শাক খেলে কি এলার্জি হয় এ বিষয়ে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। আপনার এই প্রশ্নের উত্তর হল হ্যা কারণ পুইশাকে এলার্জি আছে তবে সবার ক্ষেত্রে এটা ঠিক নয়। তাই কার পুইশাকে এলার্জি আছে কার নাই সেটা বুঝতে হলে আমাদের পুঁইশাক খেয়ে দেখতে হবে।
আরো পড়ুনঃ গরম ভাতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা
যদি এটা খাওয়ার পরে আপনার এলার্জি কোন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে বুঝতে হবে এটাতে আপনার এলার্জি রয়েছে। আর যদি সমস্যা না হয় তাহলে বুঝতে হবে তাতে আপনার কোন এলার্জির সমস্যা নেই। প্রতিটা মানুষেরই কোন না কোন সবজিতে এলার্জি রয়েছে।
পুই শাকের বিচির উপকারিতা
পুঁইশাক আমাদের সবার কাছে খুবই পরিচিত একটি নাম এবং এটা প্রায় সকলেই খেতে খুবই পছন্দ করে। তবে পুঁইশাক যেমন সবাই পছন্দ করে তবে এর বীজ ও অনেকেই খেতে খুব পছন্দ করে। পুঁইশাকের বীজ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী কারণ এতে রয়েছে উচ্চমাত্রায় ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি উৎপাদন ক্ষমতা। পুইশাকের বীজে রয়েছে নানা রকম ওষুধি গুণ। চলুন তাহলে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক পুঁই শাকের বীজের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে।
- পুঁই বীজ দেখতে কাঁচা অবস্থায় সবুজ থাকে এবং পাকলে কালো রঙ্গের দেখায়। এতে রয়েছে ফলিক এসিড, এন্টিঅক্সিডেন্ট, আয়রন ও জিংকের মতো উপকারী সব উপাদানগুলো।
- পুই শাকের বিচি একটি প্রাকৃতিক ফোলেটের উৎপাদনের উৎস। ফোলেট হচ্ছে গর্ভবতী মায়েদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং শিশুদের সঠিক বৃদ্ধি ও মস্তিষ্ক উন্নতি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।।
- এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। যা রক্তের ফ্যাট নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। তাই এটি নিয়মিত খেলে রক্তে ফ্যাট বাড়ার আশঙ্কা কমে যায়।
- পুঁইশাক এর বিচি নিয়মিত খেলে হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। তাই এনিমিয়া রোগীদের জন্য রক্তেহিমোগ্লোবিন বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে পুঁই শাকের বিচি।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ও পুঁই শাকের বিচি কার্যকরী।
- রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে পুঁইশাকের বীচির ভূমিকা রয়েছে। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য পুঁইশাকের বীজ খুবই কার্যকরী। এটি রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে ও সাহায্য করে।
মোট কথা পুঁইশাকের বিচি একটি শক্তিশালী সবজি যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
পুঁই চিংড়ি তৈরির রেসিপি
পুঁই শাক ও মিষ্টি কুমড়া দিয়ে চিংড়ি রান্না
গরম ভাতের সঙ্গে পুই চিংড়ি হলে বেশ জমে যায়। পুঁইশাক যেমন সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিকর ও বটে। তবে রান্না সঠিকভাবে প্রয়োগ না করলে কোন সুস্বাদু জিনিসই সুস্বাদু থাকে না। কিন্তু খুব অল্প সময়ে ওই চিংড়ি রান্না করা সম্ভব। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক পুই চিংড়ি রান্নার রেসিপি
উপকরণঃ
- পুঁইশাক- ১কেজি
- মিষ্টি কুমড়া -৫০০ গ্রাম
- চিংড়ি মাছ -২৫০ গ্রাম
- পেঁয়াজ কুচি -১ টেবিল চামচ
- কাঁচা মরিচ কাটা-পরিমাণ মতো
- রসুন কুচি -১ চা চামচ
- হলুদ গুঁড়ো -১ চা চামচ
- ধনিয়া গুঁড়ো -১/২ চা চামচ
- জিরা গুঁড়ো -১/২ চা চামচ
- লবণ -স্বাদমতো
- তেল-পরিমাণ মতো।
রন্ধন প্রণালীঃ
- প্রথমে পুইশাক ও মিষ্টি কুমড়া কেটে নিন।
- এবার পুঁইশাক ও মিষ্টি কুমড়া গুলো ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
- এখন চিংড়ি মাছগুলো ভালো করে বেছে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন।
- এবার একটি কড়াইয়ে পরিমাণ মতন তেল দিন ।
- তেল গরম হয়ে গেলে এতে পেঁয়াজ কুঁচি , রসুন কুচি এবং কাঁটা মরিচ গুলো দিয়ে বাদামি করে ভেজে নিন।
- এখন এতে জিড়াগুলো , ধনিয়া গুড়ো ওহলুদ গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিতে হবে।
- এরপর এতে চিংড়ি মাছ গুলো দিয়ে আরেকটু কষিয়ে নিতে হবে।
- কষানো হয়ে গেলে পুঁইশাক ও মিষ্টি কুমড়া দিয়ে কয়েক মিনিট কষিয়ে নিন।
- এরপর এতে পরিমাণ মতো লবন ও পানি দিয়ে ঢেকে দিন।
- পুঁইশাক সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলুন।
- ব্যাস হয়ে গেল পুঁইশাক মিষ্টি কুমড়া দিয়ে পুই চিংড়ি।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই আমাদের আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন পুঁই শাক খেলে কি এলার্জি হয়,পুইশাকের পুষ্টি উপাদান ,পুই শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা,পুইশাকের বিচির উপকারিতা এবং পুঁই চিংড়ি তৈরির রেসিপি সম্পর্কিত সকল তথ্য।
আরো পড়ুনঃ পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন। আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকারী বলে মনে হলে আর্টিকেলটি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। এছাড়া ও আপনি যদি খাদ্য ও পুষ্টি বিষয়ক আরো কিছু জানতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে রাখুন।
বিগ স্টার ইনফর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url