আঙ্গুরের উপকারিতা ও অপকারিতা - সম্পর্কে জানুন
প্রিয় পাঠক আপনি কি আঙ্গুরের উপকারিতা ও অপকারিতা এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আপনি আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন আঙ্গুর খাওয়া সম্পর্কিত সকল তথ্য সম্পর্কে। সেই সাথে আজকের আর্টিকেল থেকে গর্ভাবস্থায় আঙ্গুর খেলে কি হয় এই বিষয় সম্পর্কে ও জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃআপনি যদি আঙ্গুরের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জেনে নিতে পারেন আঙ্গুর সম্পর্কিত সকল সঠিক তথ্যগুলো। তাই আঙ্গুর সম্পর্কে জানতে আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ভূমিকা-আঙ্গুরের উপকারিতা ও অপকারিতা - সম্পর্কে জানুন
স্বাদে ও গুনে আঙ্গুর অতুলনীয়। এই ফল নানা রংয়ের হয়ে থাকে। যেমন-লাল কালো ও সাদা। তবে সব ধরনের আঙ্গুরেই আমাদের শরীরের জন্য বিভিন্ন রকম উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য খুব বেশি উপকারী।
আঙ্গুরের উপকারিতা ও অপকারিতা
কয়েক ধরনের আঙ্গুর পাওয়া যায় আমাদের দেশে।আর সব ধরনের আঙ্গুরই পুষ্টিগুণে ভরা।তাই নিয়মিত প্রতিদিন আঙ্গুর খেলে আমাদের শরিরে নানারকম উপকার হয়।চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক কোন আঙ্গুর আমাদের জন্য কতটুকু উপকার।
সবুজ আঙ্গুর খাওয়ার উপকারিতা
আঙ্গুর আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী একটি ফল। কিন্তু কোন আঙ্গুরে বেশি উপকার এটার সঠিক কোন তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি। তবে কেউ কেউ কালো আঙ্গুর পছন্দ করে আবার কেউ সবুজ আঙ্গুল পছন্দ করে আবার কেউবা লাল। চলুন তাহলে এবার জেনে নেয়া যাক সবুজ আঙ্গুরের উপকারিতা গুলোঃ
আরো পড়ুনঃ গ্রীষ্ম কালে কি কি উৎসব হয়
- সবুজ আঙ্গুর আমাদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই যারা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন তারা নিয়মিত সবুজ আঙ্গুর খেলে উপকার পাবেন।
- সবুজ আঙ্গুরে পাওয়া ফাইটোক্যামিক্যাল মস্তিষ্কের বার্ধক্যকে প্রভাবিত করে। এটা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ও সহায়তা করে।
- সবুজ আঙ্গুর খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যর মতন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- যাদের স্মৃতিশক্তি জনিত সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত আঙ্গুর খেলে অনেক উপকার পাবেন। কারণ সবুজ আঙ্গুরে রয়েছে রেসভারেস্টল যা মস্তিষ্কের রক্ত প্রবাহ বাড়ানোর কাজ করে।
- আঙ্গুর রেটিনায় প্রোটেক্টিভ প্রোটিনের মাত্রা বাড়ায়। এইজন্য নিয়মিত আঙ্গুর খেলে চোখ ভালো থাকে।
- ওজন নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আঙ্গুর ভালো কাজ করে। কারণ আঙ্গুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
- আঙ্গুর কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- আঙ্গুর নিয়মিত খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
- আঙ্গুরে থাকে এন্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া ও ব্যাকটেরিয়া ও ফাংগাল ইনফেকশন প্রতিরোধে ও সাহায্য করে।
কালো আঙ্গুর খাওয়ার উপকারিতা
অনেকে কালো আঙ্গুল খুব বেশি পছন্দ করে খেতে। তবে কালো আঙ্গুরের গুনাগুন সম্পর্কে আমরা অনেকেই তেমন কিছু জানি না। ছোট এই ফলটি আমাদের শরীরে অনেক উপকারী একটি ফল। আর এ জন্য আঙ্গুর কে ফলের রানী "কুইন অব ফ্রূট" বলা হয়। আসুন এবার জেনে নেই কালো আঙ্গুলের উপকারিতা গুলোঃ
- কালো আঙ্গুর নিয়মিত খেলে এটি হৃদপিন্ডের রক্ত চলাচল ভালো করতে সহায়তা করে। আঙ্গুরে থাকা ফাইটো কেমিক্যাল হার্টের পেশিকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। যার ফলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- কালো আঙ্গুরে থাকে রেসভেস্টাল নামে একটি পদার্থ যা ইনসুলিন বাড়াতে সাহায্য করে। এজন্য কালো আঙ্গুর নিয়মিত খেলে ইনসুলিনের পরিমাণ বাড়ে।
- এটা নিয়মিত খেলে ব্রেস্ট, লাং ও পোস্টেড ক্যান্সারের মতো রোগের প্রতিরোধ হিসাবে কাজ করে।
- নিয়মিত আঙ্গুর খেলে ডায়াবেটিসে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব যার ফলে ডায়াবেটিস ও নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
- কালো আঙ্গুরে রয়েছে ফ্ল্যাভোনয়েড, অর্গানিক এসিড ও খনিজ যা হজমের সমস্যা দূর করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
- আঙ্গুর খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে।
- এতে রয়েছে এন্টি অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ভরপুর তাই ত্বকের রক্ত সঞ্চালন অনেক উন্নত হয়। যার ফলে ত্বকের বলিরেখা, কালো ছোপ ছোপ দাগ, ত্বকের শুষ্কতা এবং ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কালো আঙ্গুর শুধু খাওয়া নয়, এটা ত্বকে ব্যবহার করলে ও ত্বকের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
- কালো আঙ্গুর চুলের জন্য খুবই উপকারী। কালো আঙ্গুরের বিজ পেস্ট করে অলিভ অয়েল এর সঙ্গে মিশিয়ে চুলে মেসেজ করলে চুল পড়ার সমস্যা কমায় এবং চুল সাদা হয়ে যাওয়া ও প্রতিরোধ করে। কারণ কালো আঙ্গুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই।
কালো আঙ্গুরের অপকারিতা
কালো আঙ্গুলে রয়েছে খুব বেশি পরিমাণে পুষ্টিগুণ। তাই এটি পরিমানের চেয়ে বেশি খাওয়া উচিত নয়। কালো আঙ্গু্র পরিমাণ মতো খেতে হবে। যাদের দাঁত ও মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার সমস্যা রয়েছে তারা কাল আঙ্গুর খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এছাড়া ও যারা রক্ত পাতলা করার ওষুধ খান তারা ও কালো আঙ্গুর খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
লাল আঙ্গুর খাওয়ার উপকারিতা
লাল আঙ্গুর এটা হচ্ছে ভিটামিন সি এর একটা ভালো উৎস। আমরা সাধারণত জানি ভিটামিন সি সবচেয়ে বেশি রয়েছে কমলাতে। তবে কমলার পাশাপাশি লাল আঙ্গুরে ও ভিটামিন সি রয়েছে। এছাড়াও লাল আঙ্গুলে ভিটামিন কে, ভিটামিন এ,ক্যালসিয়াম, আয়রন ,পটাশিয়াম এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট এর মত গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান ও প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। তবে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক লাল আঙ্গুরের উপকারিতা গুলোঃ
আরো পড়ুনঃ আমাশয়ে বেলের উপকারিতা-সম্পর্কে জানুন
- এতে থাকে এন্টিঅক্সিডেন্ট ফ্ল্যাভোনয়েড বা পলিফেনল যা কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমকে সাহায্য করে। এরা রক্ত নালীকে সিঁথিল করে এবং পোদাহ কমাতে সাহায্য করে। এরা আঙ্গুরের ত্বক এবং বীজে থাকে।
- লাল আঙ্গুরে ও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও পানি। এই দুইটা উপাদান দীর্ঘক্ষণ পেট ভরে রাখতে সাহায্য করে যার ফলে খুব সহজে ক্ষুধা লাগে না। এছাড়া ও এতে চিনি থাকে না যার ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত আঙ্গুর খেতে পারেন। তবে রস করে খাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই আঙ্গুরের আস্ত ফল টাই খাবেন ওজন কমানোর জন্য।
- এই ফলে রয়েছে কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো কাজ করে। কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স মানে হলো ফলে চিনি আছে তবে এটা শর্করার পরিমাণ বাড়াবে না।
- লাল আঙ্গুরের বাইরের আবরণ ও বীজে এক ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যার নাম রিসভারিট্রল। এটি আমাদের শরীরে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
- লাল আঙ্গুলে রয়েছে তিন ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।
- লাল আঙ্গুরে থাকে এন্ট্রি অক্সিডেন্ট মস্তিষ্ক ভালো রাখে। এটা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে ও সহায়তা করে।
- শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আঙ্গুর সাহায্য করে।
- যাদের ঘুমের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত আঙ্গুর খেলে অনিদ্রা সমস্যার দূর হবে। আঙ্গুরে রয়েছে মেলাটোনিন এর মত একটি প্রাকৃতিক উৎস। মেলাটোনিন হচ্ছে এমন একটি হরমোন যা মানুষকে ঘুমাতে সাহায্য করে।
- হাড় শক্তিশালী করার জন্য আঙ্গুরের গুরুত্ব রয়েছে। কারণ আঙ্গুরে রয়েছে ভিটামিন কে, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়ামের মতন খনিজ উপাদান।
- এটা আমাদের ইউরিক অ্যাসিডকে কমিয়ে কিডনি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
- সূর্যের ক্ষতিকর রশ্নি থেকে যে ক্যান্সার হয় সেটার ঝুঁকি কমাতে লাল আঙ্গুরের ভূমিকা রয়েছে।
আঙ্গুরের অপকারিতা
পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ আঙ্গুর এটা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। তবে বেশি আঙ্গুর খেলে আমাদের হজমে সমস্যা হয় পেটের ভিতর ব্যথা করে এবং ডায়রিয়ার মতন সমস্যা দেখা দিতে পারে কারণ আঙ্গুরে চিনির পরিমাণ থাকে। যাদের আগে থেকে পেটে হজমের সমস্যা থাকে তারা আঙ্গুর একেবারে না খাওয়া ভালো।
আবার যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য ও আঙ্গুর খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। কেননা আঙ্গুর বেশি খেলে রক্তে শর্করা পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে যার ফলে ডায়াবেটিস ওকে কিডনি রোগীদের জন্য আঙ্গুর ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এলার্জি সমস্যা যাদের রয়েছে আগে থেকে
তারা আঙ্গুর খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন কারণ আঙ্গুর খেলে এলার্জি সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে যার ফলে অ্যানাফিলাক্সিসের মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। এলার্জি সমস্যা থাকলে আঙ্গুর খেলে তাদের গলার মধ্যে চুলকাবে ত্বক লাল লাল হয়ে যাবে।
রাতে আঙ্গুর খেলে কি হয়
আঙ্গুর হল সাইট্রাস জাতীয় ফল। এতে ভিটামিন সি অনেক বেশি পরিমাণে রয়েছে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ার শর্তে ও অনেকে এটা খেলে ঠান্ডা লাগে। তাই রাতে আঙ্গুর না খাওয়াই ভালো। এছাড়া ও আঙ্গুরে রয়েছে এসিড যার ফলে এটা রাতে খেলে অনেক সময় বুক জ্বালাপোড়া সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বেশি আঙ্গুর খেলে কি হয়
আঙ্গুর আমাদের শরীরে অনেক উপকার করে।এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর প্রয়োজনীয় উপাদান যা আমাদের শরীরের জন্য ভালো। তবে পরিমাণের থেকে অতিরিক্ত আঙ্গুর না খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আঙ্গুরে থাকা ভিটামিন, খনিজ এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরের জন্য যত ভালো হোক না
কেন এটার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও রয়েছে। অতিরিক্ত আঙ্গুর খেলে আমাদের শরীরে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত আঙ্গুর খেলে ওজন বাড়তে পারে, কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে এছাড়া ও রক্তের শর্করার পরিমাণ ও বাড়তে পারে। তাই অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়।
আঙ্গুর ফল খাওয়ার সঠিক সময়
ফল আমাদের শরীরে পুষ্টি দোকানে পাশাপাশি ক্যালোরি নিয়ন্ত্রণ করে এবং কৌণিক রোগ গুলোর ও ঝুঁকি কমায় তাই আমাদের নিয়মিত খাওয়া তালিকায় ফল খাওয়া উচিত ফল হচ্ছে আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এবং মনোযোগের সময় বৃদ্ধি করে। ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ফাইবার ভিটামিন সি যা আমাদের হজমের জন্য এবং ত্বকের জন্য ভালো।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় তালের শাঁস খাওয়ার উপকারিতা
আর ফল খেলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। কিন্তু ফল আমাদের সঠিক নিয়ম মেনে খাওয়া উচিত। কারণ ফলে এন্টি অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি থাকায় খালি পেটে ফল খেলে এসিডের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই একেবারে খালি পেটে ফল না খাওয়া ভালো। আবার রাতে খাওয়ার পর পরই বা খাওয়ার কিছুক্ষণ আগে ও ফল খাওয়া উচিত নয়।
কারণ এতে ক্ষতির সম্ভাবনা বাড়ে এতে রক্তের শর্করার পরিমাণ বাড়তে পারে এবং ঘুমের সমস্যা এছাড়া ও বিশেষ করে সাইট্রাস যুক্ত ফল যেমন আঙ্গুর এবং কমলা এটা খালি পেটে খাওয়া উচিত নয়। ফল খাওয়ার আগে এক গ্লাস পানি খেয়ে নিয়ে তারপর কিছু ফল খান এবং
তাকে হজম হতে কমপক্ষে আধা ঘন্টা সময় দিতে হবে। তারপর ভারী খাবার খাওয়া যেতে পারে। ফলে ফাইবার থাকায় ফল খাওয়ার পরে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে তাই ক্ষুধা কম লাগে। এর ফলে নিয়মিত ফল খেলে ওজন কমানো সাহজ হয়।
গর্ভাবস্থায় আঙ্গুর খেলে কি হয়
আপনারা অনেকে জানতে চেয়েছেন গর্ভাবস্থায় আঙ্গুর খেলে কি হয় এই সম্পর্কে।গর্ভাবস্থায় আঙ্গুর খাওয়া এড়িয়ে চলাই ভালো কারণ আঙ্গুরের মধ্যে থাকে পলিফেনল যা রেড ওয়াই এর মধ্যেও থাকে। এই পলিফেনল শিশুর অগ্নাশয়ে জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে তাই গর্ভাবস্থায় আঙ্গুর খাওয়া উচিত নয়। উপরের আলোচনা থেকে আপনার নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন আঙ্গুর খেলে কি সমস্যা হতে পারে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই আমাদের আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন আঙ্গুরের উপকারিতা ও অপকারিতা, সবুজ আঙ্গুর খাওয়ার উপকারিতা, লাল আঙ্গুর খাওয়ার উপকারিতা, কালো আঙ্গুর খাওয়ার উপকারিতা, রাতে আঙ্গুর খেলে কি হয়, বেশি আঙ্গুর খেলে কি হয়, ও গর্ভাবস্থায় আঙ্গুর খেলে কি হয় সম্পর্কিত সকল তথ্য।
আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন। আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকারী বলে মনে হলে আর্টিকেলটি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। এছাড়া ও আপনি যদি তথ্য বিষয়ক আরো কিছু জানতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে রাখুন।
বিগ স্টার ইনফর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url