অধিক মাত্রায় কোলেস্টেরল থাকে কোন খাদ্যে

প্রিয় পাঠক আপনি কি অধিক মাত্রায় কোলেস্টেরল থাকে কোন খাদ্যে এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আপনি আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন কোলেস্টেরল সম্পর্কিত সকল তথ্য সম্পর্কে। এছাড়া ও এখানে আরো আলোচনা করা হয়েছে হাঁটলে কি কোলেস্টেরল কমে এই সম্পর্কে ও। আপনি যদি এই বিষয়ে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
অধিক মাত্রায় কোলেস্টেরল থাকে কোন খাদ্যে
পোস্ট সূচিপত্রঃ
এখানে শুধু অধিক মাত্রায় কোলেস্টেরল থাকে কোন খাদ্যে এই সম্পর্কে বলা হয় নাই। এছাড়া ও এখানে কোলেস্টেরল থেকে মুক্তির উপায়, কোলেস্টেরলের লক্ষণ ও কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে করণীয় কি যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

ভুমিকা - অধিক মাত্রায় কোলেস্টেরল থাকে কোন খাদ্যে

গরমে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এই সময়ে যেসব খাবার খেলে কোলেস্টেরল কমে তেমন খাবার খাওয়া উচিত। গরমে ঘামের মাধ্যমে শরীরের পানির পরিমাণ কমে যায় এই কারণে শরীরের আদ্রতা ও কমে আসে। তাই এই গরমে যাদের কোলেস্টেরল আছে তাদের অবলম্বন করতে হয়। 

কারণ গরমে কোলেস্টেরলের পরিমাণ আরো বাড়তে পারে। যাদের কোলেস্টেরল বেশি তাদের হিট স্টোক, স্টোক ও ডায়াবেটিসের মতো বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। কোলেস্টেরল যাদের বেশি তারা যতই কম খাবার খাক না কেনো কোলেস্টেরল বাড়তে থাকে। সেজন্য গরমে তাদের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। 
রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকলে স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করলে ব্রেনের ভেতরে থাকা টক্সিক বা বিষাক্ত উপাদানের পরিমাণ বাড়তে শুরু করে। যার ফলে একের পর এক সেলের মৃত্যু ঘটে। এতে স্মৃতি লোপের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।

কোলেস্টেরল কি

এটা এক ধরনের ফ্যাট যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়।কোলেস্টেরল হলো রক্তের প্লাজমা যা সমস্ত প্রাণী টিস্যুতে থাকে। একটি সাদা পদার্থ যা গন্ধহীন এবং স্বাদহীন। এটা প্রতিটি মানুষের জীবনের জন্য অপরিহার্য। কোলেস্টেরল কোষের মেমব্রেন, হরমোন, ভিটামিন ডি এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। আমাদের শরীরে দুই ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে।যথাঃ
  • লো - ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (LDL) - এটা হচ্ছে খারাপ কোলেস্টেরল যা ধমনীর দেয়ালে জমে পড়ে এবং ধমনী গুলোকে সরু করে দেয় এর ফলে হৃদরোগ ও স্টোকের ঝুঁকি বাড়ে।
  • হাই - ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (HDL) - এটা হচ্ছে ভালো কোলেস্টেরল যা খারাপ কোলেস্টেরলকে ধমনী থেকে সরিয়ে দেয় এবং হৃদরোগ ও স্টোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

কোলেস্টেরলের লক্ষণ

আমাদের শরীরে দুই ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে ভালো এবং খারাপ। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে তা আমাদের শরীরে অনেক রোগের সৃষ্টি করে। তাই আমাদের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক কোলেস্টেরলের লক্ষণ গুলোঃ
  • জন্ডিস হলে যেমন চোখের নিচে হলুদ ভাব হয় তেমনি কোলেস্টেরল বেশি হলেও চোখে হলুদ ভাব দেখা যায়।
  • রক্ত কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে রক্তনালী আটকে যায়। তখন মস্তিষ্কের রক্ত চলাচলে বাধা সৃষ্টি হয়।
  • কোলেস্টরলের পরিমাণ বেশি হলে ঘার ও মাথা প্রচন্ড ব্যথা হয়।
  • অল্প হাঁটলেই পা যন্ত্রণা করে এবং তা অবশ হয়ে যায় এটা হচ্ছে রক্তে কোলেস্টেরলের বৃদ্ধির কারণে হয়।
  • দীর্ঘদিন ধরে মেদ জমার কারণে হৃদ যন্ত্রের ধমনীর পথ সরু হয়ে যায়। যার ফলে সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাধাপ্রাপ্ত হয়। এজন্য হাত পা ঝিঁ ঝিঁ ধরে।
  • কোলেস্টেরলের মাত্র বেড়ে গেলে হৃদ স্পন্দন অনিয়মিত হতে পারে যার ফলে স্টোক হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
  • তলপেটে মেদ জামে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যার কারণে। তাই তলপেটে মেদ জমলে সচেতন হওয়া উচিত।
  • অনেক সময় কোলেস্টেরল বেশি হলে জিভের উপর ছোট ছোট দানা বের হয় যা সারা জিভে ছড়িয়ে পড়ে এবং জিভের রং পরিবর্তন করে।
  • চোখের চারপাশে ছোট ছোট মাংসপিণ্ড জমতে পারে যা সাদা বা হলুদ রঙের ছোট ছোট দানার মত দেখা দেয়।
  • অনেক সময় কোলেস্টেরল বাড়লে নখের উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায় ও নখ হলুদ হয়ে যায়।
প্রিয় পাঠক উপরোক্ত লক্ষণগুলো যদি আপনাদের কারো মাঝে দেখা যায় দেরি না করে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

কোলেস্টেরল কমানোর প্রাকৃতিক উপায়

রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে শরীরে সৃষ্টি হয় নানান অসুখের।আমরা প্রাকৃতিক উপায়ে কোলেস্টেরল কমাতে পারি। বিভিন্ন ধরনের খাবারের কোলেস্টেরল কমানোর উপাদান রয়েছে। আমরা সেই খাবারগুলো খেয়ে কোলেস্টেরল কমিয়ে নিতে পারি। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক কোন কোন খাবার খেলে আমরা প্রাকৃতিক ভাবে কোলেস্টেরল কমাতে পারি।
মাছ
নিয়মিত মাছ খেলে শরীরে উপকারী ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডের মাত্রা বেড়ে যায় যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি হার্টের কার্যক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
বাদাম
কোলেস্টেরল কমানোর জন্য বাদামের ভূমিকা অনেক। বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা শরীরে কোলেস্টেরল কমাতে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। তবে বেশি বাদাম খাওয়া ঠিক নয় পরিমাণ মতন খেতে হবে।
ওটস
এটি খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে এটি শরীরের অনেক উপকার করে।
আমলা
আমলা পাউডার কোলেস্টেরল কমাতে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এক গ্লাস গরম পানিতে এক চামচ আমলা পাউডার মিশিয়ে প্রতিদিন খালি পেটে খেতে পারেন। তাহলে কয়েক সপ্তাহ পর দেখবেন কোলেস্টেরল মাত্রা একেবারে নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে।
ধনিয়া গুড়া
কোলেস্টেরল কমাতে ধনিয়া গুড়ার ভূমিকা অতুলনীয়। এক গ্লাস পানিতে এক চামচ ধনিয়া গুঁড়া মিশিয়ে প্রতিদিন দুইবার এই পানি খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করবে। কোলেস্টেরল কমাতে ধনিয়া গুড়া খুব বেশি কার্যকরী।
আপেল সিডার ভিনেগার
আপেল সিডার ভিনেগার কোলেস্টেরল কমাতে খুব ভালো কাজ করে। এক গ্লাস পানিতে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে এই মিশ্রণটি দিনে দুইবার খেতে হবে, তাহলে অল্প সময়ের মধ্যেই কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করবে।
মধু ও পেঁয়াজের রস
এক চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ পেঁয়াজের রস একসঙ্গে মিশিয়ে দিলে একবার করে খেতে হবে। কয়েক মাস নিয়মিত খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করবে।
কমলালেবুর রস
কমলালেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ফ্লেবনয়েড যা রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।

অধিক মাত্রায় কোলেস্টেরল থাকে কোন খাদ্যে

কোলেস্টেরল যদি বেশি হয় তবে এটা ক্ষতিকর। কারণ কোলেস্টেরল বাড়লে হার্ট এটাকের ঝুঁকিও বেড়ে যায় এর সঙ্গে সঙ্গে স্টোকের সম্ভাবনা ও বাড়ে। কিন্তু কোলেস্টেরল সম্পূর্ণভাবে খাদ্য থেকে বাদ দেওয়া সম্ভব নয় কারণ রক্তের সঙ্গে মিশে থাকা এই চর্বি হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে। 

তাই আমাদের বুঝে শুনে কোলেস্টেরল যুক্ত খাবার খেতে হবে যাতে সেটা খেলেও খারাপ কোলেস্টেরল না বাড়ে। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক অধিক মাত্রায় কোলেস্টেরল থাকে কোন খাদ্যে।

ডিমের কুসুম
যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি রয়েছে তারা অবশ্যই ডিমের কুসুম খাবেন না। কারণ ডিমের কুসুমে রয়েছে ২১০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল।তবে ডিমের সাদা অংশ নির্ভয়ে খেতে পারেন।
মাখন
প্রতি ১০০ গ্রাম মাখনে রয়েছে ২১৫ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল। তাই যাদের কোলেস্টেরল রয়েছে তাদের
মাখন খাওয়া উচিত নয়।
চিংড়ি
প্রতি ১০০ গ্রাম চিংড়িতে রয়েছে ১৯৫ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল। যা আমাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই চিংড়ি মাছ খাওয়ার সময় একটু সাবধান থাকবেন।
লিভার
ডিমের কুসুমের মত লিভারেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল। প্রতি ১০০ গ্রাম লিভারে ৫৪৬ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল আছে।
ফাস্টফুড
ফাস্টফুড খাওয়া আর কোলেস্টেরল খাওয়া একই কথা। ডিম চিজ এগুলোতে কোলেস্টেরলে ভরপুর। আর এগুলো ছাড়া কোন ফাস্টফুডি তৈরি হয় না। প্রতি ১০০ গ্রাম ফাস্টফুড খেলে শরীরে ১৭২ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল বাড়বে। তাই আমাদের যতটুক সম্ভব ফাস্টফুড না খাওয়াই উচিত।
চিকেন
চিকেনে রয়েছে লো ফ্ল্যাট কিন্তু এটা অনেক সময় নির্ভর করে রান্নার উপরে। একটা মুরগির লেগ পিছে আইসক্রিমের তুলনায় বেশি ফ্যাট বা কোলেস্টেরল থাকে।
মাংস
যে কোন মাংসতেই কোলেস্টেরল রয়েছে। তাই মাংস মেপে খাওয়া উচিত।
আইসক্রিম
আইসক্রিম এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল যা বার্গারের চেয়ে ও বেশি। তাই আইসক্রিম খাওয়া বাদ দিন। আইসক্রিম এর বদলে ফল খাওয়া ভালো। ফল খেলে কোলেস্টেরল কমে।
চিজ বার্গার
একটা চিজ বাজারে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে যা ১৭৫ মিলিগ্রামের মত। তাই বার্গার খেতে হলে চিজ ছাড়া বার্গার খেতে পারেন।
চিজ
চিজ হলো নিরামিষ ভোগীদের জন্য প্রোটিনের অন্যতম একটি উৎস। শুধু প্রোটিন নয় শরীরের ক্যালসিয়ামের চাহিদা ও মেটাই এই চিজ। কিন্তু চিজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টেরল। প্রতি ১০০ গ্রাম চিজে থাকে ১২৩ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল। তাই কোলেস্টেরল বেশি যাদের রয়েছে তাদের চিজ এড়িয়ে চলতে হবে।

হাঁটলে কি কোলেস্টেরল কমে

প্রিয় পাঠক আপনি হাঁটলে কি কোলেস্টেরল কমে এই বিষয়টি নিয়ে আপনারা সবাই হয়তো চিন্তিত তবে চিন্তা করার কিছু নেই আমার এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনার সমস্ত চিন্তার অবসান ঘটবে। কোলেস্টেরল হলো একটি গুরুতর রোগ। যাদের শরীরে কোলেস্টেরল বেশি তাদের অনেক রকম সমস্যার সৃষ্টি হয় যেমন হার্ট অ্যাটাক এবং স্টোক। 
আমরা অনেকেই হয়তো বুঝতে পারি না যে আমাদের খারাপ কোলেস্টেরল বেশি রয়েছে। কারণ কোলেস্টের বেশি হলে অনেক সময় এর কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। তাই কোন সাবধানতা অবলম্বন করা হয় না। শরীরে এলডিএল এর মাত্রা যদি বেশি হয় তাহলে সেটা খারাপ আর এইচ ডি এল এর মাত্রা যদি বেশি থাকে তাহলে শরীর ভালো থাকে। 

শরীরের ভালো কোলেস্টেরল বাড়ানোর উপায় হলো হাঁটা। ভালো কোলেস্টেরল বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন অন্তত ৪৫ মিনিট হাঁটতে হবে। এই ৪৫ মিনিট খুব জোরে জোরে শরীর থেকে ঘাম ঝরিয়ে হাঁটতে হবে তাহলে ভালো কোলেস্টেরল বাড়বে আর খারাপ কোলেস্টেরল কমতে থাকবে। নিশ্চিত তাহলে বুঝতে পেরেছেন কোলেস্টেরল কমানোর ক্ষেত্রে হাঁটা কতটা জরুরী।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই আমাদের আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে সম্পূন্ন পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন অধিক মাত্রায় কোলেস্টেরল থাকে কোন খাদ্যে, কোলেস্টেরল কি, কোলেস্টেরলের লক্ষণ,হাঁটলে কি কোলেস্টেরল কমে এবং কোলেস্টেরল কমানোর প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কিত সকল তথ্য। 
আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন। আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকারী বলে মনে হলে আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন। এছাড়া ও আপনি যদি লাইফ স্টাইল বিষয়ক আরো তথ্য সম্পর্কে জানতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিগ স্টার ইনফর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url