বর্ষাকালের উপকারিতা ও অপকারিতা-সম্পর্কে জানুন

বর্ষাকালের উপকারিতা ও অপকারিতা সর্ম্পকে আপনি কি জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আপনি ঠিক জায়গাতে এসেছেন কারণ বর্ষাকালের বিভিন্ন বিষয় বর্ষাকালের প্রকৃতি সম্পর্কে আমার এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি আমার আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে অবশ্যই বর্ষাকাল সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেন।
বর্ষাকালের উপকারিতা ও অপকারিতা-সম্পর্কে জানুন
পোস্ট সূচিপত্রঃএখানে শুধু বর্ষাকালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কেই বলা হয় নাই।এছাড়াও এখানে বর্ষাকালের প্রকৃতি, বর্ষার পুষ্টিকর ফল, বর্ষাকালে কি কি ফসল হয় ও বর্ষাকালে কি কি রোগ হয় এ বিষয়গুলো সম্পর্কে ও আলোচনা করা হয়েছে।

ভূমিকা-বর্ষাকালের উপকারিতা ও অপকারিতা

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কবিতায় বলেছেন
"ঘন গৌরবে নব যৌবনে বরষা
শ্যাম গম্ভীর সরষা।"
আষাঢ় শ্রাবণ এ দু'মাস বর্ষাকাল। তবে কিছু কিছু সময় ভাদ্র-আশ্বিন মাস পর্যন্ত বর্ষা চলতে থাকে। গ্রীষ্মকালের কাঠফাটা রোদের পরে আসে বর্ষাকাল। এ সময় আকাশ প্রায় মেঘাচ্ছন্ন থাকে। বর্ষাকালে পুকুর, ডোবা, নদী -নালা, খাল-বিল পানিতে ভরা থাকে। 
প্রায় সব সময় প্রবল দর্শনের ফলে বন্যা দেখা দেয়। দৈনিক খেটে খাওয়া মানুষেরা এই সময় বাড়ি হতে বের হতে পারেনা। তাই তাদের অর্থাভাবে পরতে হয়। এ সময় পানি হতে নানান সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে। এত কিছুর পরেও বর্ষাকাল আমাদের কাছে খুব প্রিয় একটা ঋতু।

বর্ষার সময়কাল

বর্ষাকাল ঋতুচক্রের দ্বিতীয় ঋতু। সাধারণত এই দুই মাস বর্ষাকাল। দেশের বর্ষার আগমন আগেই ঘটে। কোনো কোনো সময় বর্ষা জৈষ্ঠ মাসে আরম্ভ হয়ে আশ্বিন মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয়।বর্ষাকাল এর পুরো সময় জুড়ে থাকে ঝর ঝর বৃষ্টি ধারা আর প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য।

বর্ষার প্রকৃতি

বর্ষার আগমন
প্রচন্ড গরমে প্রকৃতি যখন অহি ডাক ছাড়ে গাছপালা জীবজন্তু, মানুষ ও পশু পাখি যখন অসহ্য গরম অনুভব করতে থাকে তখনই শক্তির পরশ নিয়ে বর্ষা আসে। প্রকৃতির নতুন সাজে মানুষের মন ময়ূরের মত নেচে ওঠে।
বর্ষার সৌন্দর্য
গ্রীস্মের দাগদাহে ধরণী যখন ক্লান্ত তখন মূর্ছাহত প্রকৃতিতে নবজীবনের আশ্বাস নিয়ে গুরু গর্জন বিদ্যুতের আলোকরথে সওয়ার হয়ে তৃষিত মাটির বুকে সিক্ত করার প্রতিশ্রুতি নিয়ে বর্ষা আসে। ঘন মেঘের আড়ালে অদৃশ্য হয় সূর্য। আকাশ যেন নীল আবরণ ছেড়ে কালো কাপড়ে নিজেকে সাজিয়ে নিয়েছে। কখনো বা অন্ধকার করে বৃষ্টি ঝেপে আসে। বর্ষার প্রকৃতি অফুরন্ত সৌন্দর্য মানব মনে আনন্দের জোয়ার বয়ে আনে। বর্ষার রূপে মুগ্ধ হয়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন-
"এমন দিনে তারে বলা যায়
এমন ঘন ঘোর বরিষায়।"
পল্লী বর্ষা
পল্লী গ্রামে বাংলার বর্ষা ঋতুকে যথার্থ ভাবে উপলব্ধি করা যায়। গ্রাম বাংলার শ্যামল শ্রী আর তার আকাশের অপরূপ সৌন্দর্য সত্যিই অনির্বচনীয় বলে বিবেচিত হয়। কবি বলেছেন-
"নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে
তিল ঠাঁই আর নাহি রে।
ওগো আজ তোরা যাসনে
ঘরের বাহিরে।"

বর্ষাকালের উপকারিতা ও অপকারিতা

বর্ষাকালের উপকারিতা
বর্ষাকালে প্রকৃতি নবজীবন লাভ করে। বাতাস বিশুদ্ধ ও শীতল হয়ে যায়। এইসব আমাদের আশেপাশে অনেক ময়লা আবর্জনা জমে থাকে। বর্ষার পানিতে ময়লা আবর্জনাগুলো ধুয়ে মুছে পরিষ্কার হয়ে যায়। বর্ষার নতুন জলে মাছ এবং জলজ প্রাণীরা প্রাণ ফিরে পায়। এই সময় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় যা আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী। 
এই মাছগুলো বর্ষাকাল ছাড়া অন্য কোন সময় তেমন পাওয়া যায় না।বৃষ্টির ফলে কৃষিজমি নরম হয়ে যায় এবং জমির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়। কৃষকরা বিভিন্ন প্রকার ধান,পাট ও সবজির ফলন ঘটায়। চাষীদের মুখে হাসি ফোটে। রাস্তাঘাটে প্রচুর শাক দেখা যায় যা অন্য কোন মৌসুমে পাওয়া যায় না। এই শাকগুলো শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

এই সময় দেখা যায় রকমারি ফলের সম্ভার যার মধ্যে তাল, আনারস,জাম, পেয়ারা ইত্যাদির ফলন হয় প্রচুর পরিমাণে। ফুলের মধ্যে কদম,কেয়া, শাপলা -শালুক,জুই, গন্ধরাজ,রজনীগন্ধার গন্ধে এই ঋতুকে বিমোহিত করে তোলে,সব মিলিয়ে প্রকৃতি নতুন রূপ ধারণ করে।
বর্ষাকালের অপকারিতা
বর্ষাকাল যে সবসময় মানুষের মুখে হাসি ফোটায় তা নয়। বর্ষার নিজস্ব একটি ঐতিহ্য ও বিশেষত্ব আছ।বর্ষার অবিরাম বর্ষণে জনজীবন বিপন্ন হয়ে পড়ে। বৃষ্টির ভিতর বাইরে বের হওয়া যায় না অনন্ত জৈবনা বর্ষা মানব মনে অফুরন্ত আবেগ প্রবাহ সৃষ্টি করে। কখনো দলবদ্ধ হয়ে ছেলেমেয়েরা চিৎকার করে গেয়ে ওঠে-
"মেঘের কোলে রোদ হেসেছে বাদল গেছে টুটি
আজ আমাদের ছুটি ও ভাই আজ আমাদের ছুটি।"

বর্ষাকালে কি কি উৎসব হয়

বাঙালির কাছে বর্ষাকাল মানেই যেন উৎসব।বর্ষাকাল নিয়ে গান ও কবিতার শেষ নেই। টিনের চালে ঝুম ঝুম বৃষ্টির শব্দ যেন মনের মধ্যে এক নতুন অনুভূতি সৃষ্টি করে। তখন প্রায় মানুষেরই মনে কবি কবি ভাব জেগে ওঠে।
ধামাইল উৎসব
বর্ষাকালে অবসর সময়ে সিলেট অঞ্চলের মহিলারা একসঙ্গে বসে হাসি ঠাট্টা ও গল্প গুজব করতেন। তাদের এই মুহূর্তটাকে বলা হতো ধুমবইল। এই গল্প গুজবের মুহূর্তটা এক সময় রূপ নিত নাচ গান এ আর এটাকে বলা হয় ধামাইল। বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের ধামাইল গানের প্রচলন রয়েছে।
নৌকা বাইচ
প্রতি বর্ষায় বাংলাদেশের কিছু কিছু জায়গায় নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়। এরমধ্যে প্রতি বছর সুরমা নদীতে নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও সুনামগঞ্জের কালনী নদীতেও বড় নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়। এই সময় নৌকা বাইচে এক সুরে নৌকার প্রতিযোগীরা গান গায়। এটা যেন গান নয় মনে হয় প্রকৃতির কাছে তাদের সাহস যোগানোর এক আবেদন। এদিকে তারা নৌকার অনেক সুন্দর সুন্দর নাম ও দিয়ে থাকে। যেমন সাইমন, তুফান মেলা, ময়ূরপঙ্খী, পঙ্খিরাজ, সোনার তরী, ঝড়ের পাখি ইত্যাদি।
যাত্রা পালা
বর্ষাকালে বাংলাদেশের নিচু অঞ্চল হাওড়গুলো পানিতে ফুলে পেঁপে সাগর হয়ে যায়। আর ভাটি অঞ্চলের মানুষেরা হয়ে পড়ে পানি বন্দী। এই সময় বর্ষাকালে কয়েকটা গ্রাম মিলে আয়োজন করে যাত্রাপালার। গভীর রাতে এই যাত্রাপালা করা হয় আর হাজারও নির্ঘুম দর্শকরা যাত্রাপালার দেখতে আসে। কিন্তু এখন এই যাত্রাপালা প্রায় কমে আসছে।
গীত পরিবেশন
ভাটি অঞ্চলে গীত পরিবেশন এর আসর বসে কৃষকের বাড়ির উঠানে। অন্যতম ঐতিহ্যবাহী বিষয় হিসেবে মধ্যযুগের মনসা। এদিকে বর্ষাতে অন্যতম ফুল হচ্ছে কদম ছাতিমার গাব ফুলের মোদীর সুগন্ধ বাংলার মানুষকে সৃষ্টিশীল মানবিক করে তোলে।গ্রামের নারীদের সৃজনশীলতার একটা অন্যতম সময় এই বর্ষাকাল। বর্ষার সময় সহজে ঘর থেকে বের হওয়া যায় না তাই নারীরা তাদের বাইরের কাজ করতে না পারায় ঘরে বসে তারা নকশি কাঁথা সেলাই করেন।

বর্ষাকালে কি কি ফল হয়

বর্ষাকালে প্রচুর ফল হয়। এই সময়ের উল্লেখযোগ্য ফলগুলো হচ্ছে- লটকন, আমড়া ,জাম্বুরা, জামরুল, ড্রাগন, করমচা,কামরাঙ্গা, গাব ইত্যাদি। এই ফলগুলোর ভিটামিন ও পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ।
লটকন
এটা দেশ ও ফল তবে তেমন প্রচলন নাই। এই ফলে রয়েছে অত্যন্ত পুষ্টি ও ওষুধিগুণে ভরপুর। বর্তমানে নরসিংদী জেলার সদরে বেশি লটকন চাষ হচ্ছে। এ ফল খেলে বমি বমি ভাব দূর হবে ও তৃষ্ণা নিবারণ হয়। এছাড়াও এতে রয়েছে পর্যাপ্ত আয়রন বা লৌহ উপাদান যা দেহের রক্তশূন্যতা দূর করে।
আমড়া
আমরা টক মিষ্টি জাতীয় একটি ফল। এর বিজ কাটাযুক্ত। এই ফল কাঁচা পাকা দুই ভাবে খাওয়া যায়। আগস্ট মাসে এই ফল বাজারে বেশি পাওয়া যায়। আমড়ার আচার ও বানিয়ে খাওয়া যায়। এতে রয়েছে ভিটামিন সি ও ভিটামিন ডি। হতে যথেষ্ট পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার রয়েছে।
জাম্বুরা
জাম্বুরার আরেক নাম বাতাবি লেবু। এটা এক ধরনের লেবু জাতীয় টক মিষ্টি ফল। নিয়মিত জাম্বুরা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় এবং পেটের নানা রকম হজম শক্তিজনিত সমস্যার প্রতিকার পাওয়া যায়। ঠান্ডা, সর্দি জ্বর জনিত কারনে জাম্বুরা খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ড্রাগন
এই ফলটি কয়েকটি কালারের হয়ে থাকে। তবে লাল রঙের ড্রাগন ফল বেশি দেখা যায়। এখন ফলে রয়েছে এন্ট্রি অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে। এতে ভিটামিন সি ও রয়েছে। নিয়মিত খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
জামরুল
জামরুল একটি রসালো ভিটামিন বি২ সমৃদ্ধ ফল। এ ফল ডায়াবেটিস রোগের তৃষ্ণা নিবারণের উপকারী। জামরুল হালকা মিষ্টি স্বাদযুক্ত হয়। এটি শরীরের নানা ধরনের ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে। এতে ভিটামিন সি এবং ফাইবার রয়েছে যা হজম শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। যাদের পেটে হজমের সমস্যা তারা জামরুল খেতে পারেন। এটি ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ও কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

মানব মনে বর্ষার প্রভাব

ঋতুরাজা বসন্ত আর রানী হল বর্ষা। বর্ষার সজল প্রাণবন্ত রূপ মানুষের মনকে দারুন ভাবে প্রবাহিত করে। বর্ষ মানুষের বিরহী মনকে আরো কাতর করে তোলে। এ সময় মানুষ কাজ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকে তাই সে ভাব জগতের গভীরে কল্পনা বিলাসী হয়ে ওঠে আর এসবই সম্ভব বর্ষার কারণে।

বর্ষাকালে কি কি ফুল হয়

বর্ষার ফোটায়ফুল গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো কদম ফুল, লিলি, বেলি,দোলনচাঁপা, ঘাস ফুল, শাপলা, কামিন প্রভৃতি। সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে সুগন্ধি সব ফুলগুলো। বর্ষা মানেই কদমফুল।বর্ষার শুরুতেই মিলবে কদমের সৌরভ। কদম ফুল বর্ষার প্রকৃতিতে এনে দেয় সৌন্দর্য।
বর্ষাকালে কি কি রোগ হয়
বর্ষাকালে বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়। জ্বর, ঠান্ডা, ডেঙ্গু, কলেরা,টাইফয়েড, হেপাটাইটিস বেশি হয়ে থাকে বর্ষাকালে। 
ঠান্ডা ও জ্বর
বর্ষাকালে তাপমাত্রা উঠানামার কারণে হঠাৎ করেই শরীরে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস আক্রান্ত হতে পারে। বর্ষাকালে পুষ্টিকর খাবার বেশি খাওয়া উচিত তাহলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং অসুখের ঝুঁকি কমবে।
ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু
বর্ষার সময় এই দুটি রোগ বেশি দেখা দেয়।বাসায় জমে থাকা পানিতে ম্যালেরিয়ার মশার বংশবৃদ্ধি বেশি হয়। অন্যদিকে ডেঙ্গুর মতো প্রাণঘাতী রোগ ও কিন্তু মশার কামড় থেকে হয়ে থাকে। এজন্য বাড়ির আশেপাশে বর্ষার সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে এবং রাতে ঘুমানোর সময় মশারি টাঙিয়ে ঘুমানোর অভ্যাস করতে হবে।
কলেরা
এটি একটি পানিবাহিত রোগ। বর্ষার সময় এটা আর নতুন কিছু নয়। কলেরা হলে রোগী ডিহাইডেট হয়ে যায় এর ফলে ডায়রিয়ার মত সমস্যা হতে পারে। সম্ভব হলে ফিল্টার করা পানি অথবা ফুটানো পানি পান করা উচিত।এই সময় বাইরের খাবার না খাওয়াই ভালো।
টাইফয়েড ও হেপাটাইটিস
বর্ষার সময় খাবার ও পানি থেকে টাইফয়েড ও হেপাটাইটিসের মতো রোগ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। হেপাটাইটিসের কারণে লিভারের ক্ষতি হতে পারে। জ্বর বমি চুলকানির মতন উপসর্গ হতে পারে। বর্ষার সময় বাইরের খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই আমাদের আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে সম্পূন্ন পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন, বর্ষাকালের উপকারিতা ও অপকারিতা, বর্ষাকালের প্রকৃতি,বর্ষাকালে কি কি ফুল হয়, বর্ষাকালে কি কি উৎসব হয় ।বর্ষাকালে কি কি রোগ হয় এই বিষয় সম্পর্কিত সকল তথ্য। 

আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন। আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকারী বলে মনে হলে আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করুন। 

এছাড়া ও আপনি যদি তথ্য বিষয়ক আরো কিছু জানতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিগ স্টার ইনফর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url