কাঁঠালের মুচির উপকারিতা-সম্পর্কে জানুন

প্রিয় পাঠক আপনি কি কাঁঠালের মুচির উপকারিতা এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আপনি আজকের এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন। এখানে আরো জানতে পারবেন কাঁঠাল গাছের মুকুলের পরিচর্যা সম্পর্কে ও। তাই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
কাঁঠালের মুচির উপকারিতা-সম্পর্কে জানুন
পোস্ট সূচিপত্র:সেই সাথে আজকের আর্টিকেল থেকে কাঁঠাল গাছের বৈশিষ্ট্য ও কাঁঠাল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে ও বিস্তারিত জানতে পারবেন। আপনি যদি কাঁঠাল সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনি জেনে নিতে পারেন কাঁঠাল সম্পর্কিত সকল সঠিক তথ্য গুলো ।

ভুমিকা-কাঁঠাল কি

কাঁঠাল হলো একটা ফল। কাঁঠাল গাছ অনেক বড় আকারের হয়ে থাকে। এটা গ্রীষ্মকালীন ফল। এটি বাংলাদেশের জাতীয় ফল নামে পরিচিত। বাংলাদেশের সব জায়গাতে কাঁঠাল পাওয়া যায়। এই ফল দেখতে একটু বড় আকারের সবুজ রঙের এবং এর ভিতরের কোষগুলো হলুদ রঙের হয়ে থাকে। এটা খেতে খুব মিষ্টি হয়। আমরা কাঁচা কাঁঠাল তরকারি হিসেবে ও খেয়ে থাকি।

কাঁঠাল গাছের বৈশিষ্ট্য

কাঁঠাল গাছ মাঝারি থেকে বড় আকারের একটা বৃক্ষ। এটি একটি বর্ষজীবী গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ।এই বৃক্ষটি অনুকূল পরিবেশে ১০০ বছরের ও বেশি সময় পর্যন্ত জীবন ধারণ করতে পারে। এর আকৃতি বিভিন্ন রকমের হতে পারে। কালচে সবুজ গাছে সব সময় লালচে আকারের পাতার উপস্থিতি মেলে। এর সর্বোত্তয় দুধের মত সাদা কষ রয়েছে। এটা হচ্ছে কাঁঠাল গাছের মূল বৈশিষ্ট্য।ঝড় বৃষ্টিতে এটা ভেঙে পড়ে না।

কাঁঠালের পুষ্টিগুণ

কাঁঠালে রয়েছে অনেক পুষ্টি। পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঁঠাল। এতে রয়েছে ঃ

  • রিবোফ্লাভিন, 
  • ক্যালসিয়াম, 
  • পটাশিয়াম, 
  • জিংক, 
  • আয়রন, 
  • থায়ামিন,
  • সোডিয়াম, 
  •  ভিটামিন এ, 
  • আমিষ, 
  • শর্করা, 
  • প্রোটিন, 
  • শ্বেতসার ও 
  • ভিটামিন সি। 
এমনকি কাঁঠালের বিচিতেও রয়েছে প্রচুর 
  • ভিটামিন সি, 
  • শ্বেতসার ও 
  • প্রোটিন।

কাঁঠাল খাওয়ার উপকারিতা

কাঁঠাল হলো গ্রীষ্মকালীন একটি ফল। এটা বাংলাদেশের জাতীয় ফল নামে পরিচিত। এটার সবাদ এবং গন্ধ অনেকের কাছে খুবই প্রিয়। শুধু কাঠাল নয় এর বিচি ও খাওয়া যায় এবং উপকারী। কাঁঠালে আছে ফাইবার এন্টিঅক্সিডেন্ট ও পটাশিয়াম। যা আমাদের হৃদ রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। 

আরো আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং বিটা ক্যারোটিন। কাঁঠালে থাকা বিটা ক্যারোটিন চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে, আর এতে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় ও বলিরেখা কমিয়ে তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।

  • প্রচুর ভিটামিন এ আছে কাঁঠালে। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে তাই কাঁঠাল খেলে আমাদের দৃষ্টি শক্তি ভালো থাকে।
  • ফাইবার হলো এর একটা ভালো উৎস ।তাই কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দূর করে নিয়মিত কাঁঠাল খেলে।
  • কাঁঠালে থাকা এক ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান যা আলসারের সমস্যা কমাতে সহায়তা করে প্রাকৃতিক উপায়।
  • এন্টি অক্সিডেন্টের উৎস কাঁঠাল। হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের মত রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
  • এতে রয়েছে পটাশিয়াম যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে ।যার ফলে হৃদরোগ ও স্টকের ঝুঁকি কমে।
  • কাঁঠালের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। নিয়মিত এই ফলটি খেলে ত্বক ভালো থাকে ও রোদের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
  • কাঁঠাল খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে।
  • এতে রয়েছে কয়েক ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট যা হৃদ্যোগ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।
  • এটা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় ।কারণ কাঁঠালের থাকা শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের দেহকে ক্ষতিকর ফ্রি রেডিকেলস থেকে রক্ষা করে।
  • কাঁঠালের থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
  • এতে আইরন আছে। যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে।
  • কাঁঠাল রয়েছে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম। এটা হাড়ের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সাথে সাথে হাড় শক্তিশালী রাখতেও সহায়তা করে।
  • এটি আঁশ জাতীয় খাবার ।যার আরেক নাম ডায়াটারি ফাইবার। আঁশ জাতীয় খাবার বলে এটা দীর্ঘ সময় পেট ভরে রাখতে সাহায্য করে। এজন্য কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো রোগ হতে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। তাছাড়া কাঁঠালের আঁশ কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
  • এতে রয়েছে ভিটামিন বি৬ এবং প্রচুর ক্যালরি যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
  • এতে চর্বির পরিমাণ খুব কম থাকায় বেশি খেলেও ওজন বাড়ার ভয় নেই।

কাঁঠালের অপকারিতা

কাঁঠালের এত এত উপকারিতার মাঝে ও আমাদের মনে রাখতে হবে যে এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আমিষ। আর এই আমিষের পরিমাণ বেশি থাকার কারণে এটি হজম হতে বেশি সময় নেই। তাই কাঁঠাল খাওয়ার সময় এটা মাথায় রাখতে হবে। আর পরিমাণে বেশি খাওয়া যাবেনা। 

বেশি পরিমাণে কাঁঠাল খেলে তা হজম না হয়ে বদহজম হতে পারে। যার ফলে বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে ,পেটে ব্যথা হতে পারে। এছাড়া কাঁঠালের হলুদ অংশ অনেক মিষ্টি তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য কাঁঠাল না খাওয়াই ভালো। তবে কাঁচা কাঁঠাল খেতে পারবে। 

এদিকে গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে কাঁঠাল কম পরিমাণে খাওয়া ভাল। কিডনি রোগীদের মধ্যে যাদের রক্তে পটাশিয়াম এর মাত্রা বেশি তাদের কাঁঠাল না খাওয়াই ভালো । মোট কথা ডায়াবেটিস ও গর্ভবতী মায়েদের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে কাঁঠাল খাওয়া উচিত।

কাঁঠালের মুচির উপকারিতা-সম্পর্কে জানুন

কাঁঠাল একটি রসালো ফল। আর এর মুচিতেও রয়েছে নানা রকম পুষ্টিগুণ। কাঁঠালে যে কুড়ি আছে সেটাই মুচি। এই মুচির ভর্তা খেতে খুব মজা। কিছু জেলার মানুষের কাছে মুচি ভর্তা খুব প্রিয় একটি খাবার। গ্রীষ্মকালে কিছু কিছু জেলার মানুষ কাঁঠালের মুচির ভর্তা সিজেনাল ভাবে খেয়ে থাকেন। তাদের কাছে এই খাবারটা খুবই মুখরোচক। কাঁঠালের মুচি তেতুল আর কাঁচামরিচ দিয়ে এ্রর ভর্তা তৈরি করা হয়।

কাঁঠাল খেলে কি ওজন বাড়ে

আমরা অনেকেই ভাবি পাকা কাঁঠাল খেলে ওজন বাড়ে।পাকা কাঁঠালে রয়েছে নানা রকম পুষ্টিগুণ। তবে কাঁচা কাঁঠাল ও স্বাদে আর গুনে কম নই। কাঁচা কাঁঠাল রোগব্যাধি উপশম করতে যেমন কার্যকরী ভূমিকা পালন করে তেমনি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে দেয় অনেক গুণে। 
আমরা ভাবি পাকা কাঁঠাল মিষ্টি তাই এটা খেলে ওজন বেড়ে যাবে । সত্যি কি তাই কাঁঠাল খেলে কি ওজন বাড়ে তবে চলুন দেখে নেই। এটা স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ। কাঁঠালে রয়েছে ভালো শর্করা। এতে চর্বির পরিমাণ খুব কম, তাই এটা খেলে ওজন বাড়ার কোন সম্ভাবনা নেই। যেকোনো বয়সের মানুষ এটা খেতে পারে।

কাঁঠাল গাছের মুকুলের পরিচর্যা

কাঁঠাল ভালো হওয়ার জন্য কাঁঠাল গাছের মুকুলের পরিচর্যা করা লাগবে সঠিকভাবে। কাঁঠাল গাছে পর্যাপ্ত সার দিতে হবে তাহলে মুকুল ঝরা কম হবে। প্রত্যেক বার সার দেওয়ার পরে শেচ দিতে হবে শুকনো মৌসুমে। প্রতিদিন গাছের গোড়ায় পানি দিতে হবে এতে মুকুল ঝরা কমে যাবে। যার ফলে কাঁঠালের গোটা শক্ত হবে আর কাঁঠাল রসালো হবে ও রোগ বালাই কম হবে।

কাঁঠাল গাছে ফল ধরানোর উপায়

কাঁঠাল গাছ প্রায় মানুষের বাড়িতে আছে। কিন্তু সঠিক পরিচর্যা না হওয়ার ফলে কাঁঠালের ফলন কম হয়। আপনি জানেন কি কাঁঠাল গাছে ফল ধরানোর উপায়। যদি না জানেন তবে এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন। তবে চলুন জেনে নেই কি করলে কাঁঠালের ফলন ভালো হবে। কাঁঠাল গাছ রোপনের সময় থেকে এর পরিচর্যা করতে হবে। যেমন ঃ
  • যখন কাঁঠাল গাছ রোপন করা হবে তখন এই গাছের গোড়ায় গোবর ও জৈব সার দিতে হবে।
  • এরপর প্রতিদিন পানি দিতে হবে গাছের গোড়ায় ।
  • এভাবে গাছটি বড় হতে থাকে আর তখন গাছের আগাছা গুলো পরিষ্কার করে দিতে হবে। এমন ভাবে কাঁঠাল গাছের পরিচর্যা করলে ভালো ফলন পাওয়া যাবে।

কাঁঠাল গাছ কোন পরিবেশে ভালো হয়

কাঁঠাল গাছ কোন পরিবেশে ভালো হয় তা হয়তো আমরা সঠিকভাবে জানি না। তাই চলুন এবার জেনে নেই কোন পরিবেশে কাঁঠাল গাছ ভালো জন্মায় এবং ফলন ভালো হয়। বৃষ্টির পানি বা যেখানে বন্যার পানি জমা হয় না এমন উঁচু জমি কাঁঠাল গাছ এর জন্য উপযোগী। 

কাঁঠাল গাছের গোড়ায় যদি দীর্ঘদিন পানি জমে থাকে তাহলে শিকড় ভিজে থাকবে আর শিকর ভিজে থাকলে কাঁঠাল গাছের ভীষণ ক্ষতি হয়। যার ফলে কাঁঠাল গাছ মারাও যেতে পারে । উষ্ণ ও আদ্র আবহাওয়াতে কাঁঠাল গাছ ভালো হয়।

কাঁঠাল গাছ কোন মাটিতে ভালো হয়

কাঁঠাল গাছ বেলে দো-আঁশ, দো-আঁশ ও কাকুরে মাটিতে ভালো হয়। এছাড়াও অম্লীয় লাল মাটিতে ও কাঁঠাল গাছের বৃদ্ধি ভালো হয়।

কাঁঠাল গাছের ডাল ছাঁটাই

প্রতিটা গাছের ভালো ফলনের জন্য এর সঠিক পরিচর্যার প্রয়োজন। আর কাঁঠাল গাছের ফলন ভালো হওয়ার জন্য এই গাছের প্রুনিং অর্থাৎ গাছের ডাল ছাটাই প্রয়োজন।এর সঠিক সময় হল ফল সংগ্রহের পরে জুলাই -আগস্ট মাসে কাঁঠাল গাছের পুষ্প-মঞ্জরি প্রধান শাখা প্রশাখা থেকে বের হয়। 

তাই দুই মিটার উচ্চতার পর থেকে মাথা কেটে দিলে ওখান থেকে অনেক শাখা-প্রশাখা -প্রশাখা বের হয়ে ফল ধারণ করবে। কিছু কিছু সময় শেকড় ও প্রুনিং করা যেতে পারে। এতে গাছ নিয়মিত ফল ধারণের জন্য উৎসাহিত হয়। দুর্বল রোগাক্রান্ত মরা এবং পোকামাকড় দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত শাখা-প্রশাখা প্রুনিং এর মাধ্যমে অপসারিত করতে হবে।

গাছে সার প্রয়োগ পদ্ধতি

কাঁঠাল গাছের সার প্রয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা দরকার। কিভাবে আমরা কাঁঠাল গাছে সার প্রয়োগ করতে পারি বা কোন সময় এটা করলে ভালো তা আমরা জেনে নেই চলুন। আমরা তিন বারে কাঁঠাল গাছে সার প্রয়োগ করতে পারি।
  • প্রথমবার ফল সংগ্রহের পর জুলাই- আগস্ট মাসে।
  • দ্বিতীয়বার বর্ষার আগে এপ্রিল-মে মাসে এবং
  • শেষ বার বা তৃতীয়বার বর্ষার পরে অক্টোবর-নভেম্বর মাসে।
সার প্রয়োগ করার পরে হালকা শেচ দেওয়া প্রয়োজন। সার প্রয়োগের কিছু মাত্রা রয়েছে। আর এই মাত্রাটা নির্ভর করে গাছের বয়সের উপর। গাছের বয়স অনুযায়ী এটাকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে যেমন ঃ
  • ০-৫ বছর বয়স পর্যন্ত : পচা গোবর ১০-১২ কেজি ,ইউরিয়া ৩০০-৪০০ গ্রাম, টি.এস.পি ২০০-২৫০ গ্রাম, এমপি ২২৫-২৭৫ গ্রাম,জিপসাম ১৫০-২০০ গ্রাম, দস্তা ২০-৩০ গ্রাম এবং রোরন ১৫ গ্রাম।
  • ৬-১০ বছর বয়স পর্যন্ত : পচা গোবর ২২-৪৫ কেজি, ইউরিয়া ৪৫০-৭৫০ গ্রাম, টিএসপি ৩৫০-৬৫০ গ্রাম, এম.পি ২৭৫-৪৫০ গ্রাম, জিপসাম ২৫০-৪০০ গ্রাম, দস্তা ৪০-৫০ গ্রাম এবং রোরন ২৫ গ্রাম ।
  • ১০ বছরের বেশি : পচা গোবর ৫০-১০০ কেজি , ইউরিয়া ৯০০-১১০০ গ্রাম , টি.এস.পি ৯০০-১১০০ গ্রাম, এম.পি ৯০০-১০০০ গ্রাম, জিপসাম ৯০০-১০০০ গ্রাম, দস্তা ৬০ গ্রাম এবং রোরন ৩০ গ্রাম ।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই আমাদের আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন কাঁঠালের মুচির উপকারিতা ও কাঁঠাল গাছের মুকুলের পরিচর্যা এবং কাঁঠাল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কিত সকল তথ্য।

আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন। আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকারী বলে মনে হলে এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু ও আত্মীয়র মাঝে শেয়ার করুন। 

এছাড়াও আপনি যদি লাইফ স্টাইল সম্পর্কিত আরো তথ্য জানতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিগ স্টার ইনফর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url